ওয়েবসাইট চেক (Website Analysis) বলতে ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্টের পরের মেইনটেনেন্স বা মনিটরিং সাপোর্টকে বোঝায়। সাধারনত এই Analysis কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইটের জন্য অর্থের বিনিময়ে করে থাকে।
আপনি যদি আমাদের আজকের এই লেসনটা খুব মনোযোগ সহকারে পড়েন; তাহলে আজ থেকে আপনিও নিজে থেকে ওয়েবসাইট চেক (Website Analysis) করতে পারবেন। তাহলে আর দেরি কিসের — চলুন শুরু করা যাক।
কেন ওয়েবসাইট চেক (Website Analysis) গুরুত্বপূর্ণ?
প্রথমেই, আমাদের জানতে হবে যে এই ওয়েবসাইট চেক কি জন্য করা হয় এবং কিভাবে করা হয়?
মূলত, ওয়েবসাইট চেক (Website Analyze) করা হয় কোন একটি ওয়েবসাইটের Performance Check, Load Time, Error Find & Fixing, SEO Optimization ইত্যাদি কারনে। এটা একটা ওয়েবসাইটকে Rank করার জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ন।
কারন, আপনার সাইটটি সহজে ব্রাউজিং এবং অনুসন্ধানের জন্য আপনার ওয়েবসাইট চেক করা হয়। এ্যানালাইসিস করার কারন আপনার সাইটটি যারা একবার ভিজিট করবে তারা যাতে আপনার সাইটে পরবর্তিতে আবার ফিরে আসে বা আসতে উত্সাহিত করে এজন্য।
আপনার ওয়েবসাইটটি যদি দ্রুত লোডিং এবং অন্যান্য সাইটের থেকে দেখতে আরও বেশি আকর্ষনীয় দেখায়, তাহলে আপনার দর্শকরা অনেক বেশি সন্তুষ্ট হবে এবং আপনার সাইটের সকল লেখা পড়তে আগ্রহ দেখাবে। কিন্তু আপনার সাইটের বিষয়বস্তু উন্নত করার জন্য, আপনাকে একটি সুন্দর ওয়েবসাইট চেক/এনালাইসিস প্লান তৈরি করতে হবে।
বিনামূল্যের সেরা ওয়েবসাইট চেক/এনালাইসিস টুলস
এখন আমরা, এমন কিছু বিনামূল্যের ওয়েবসাইট চেক/এনালাইসিস টুলস সম্পর্কে জানবো; যেগুলো ব্যবহার করে আপনারাও যেকোন ওয়েবসাইট এনালাইসিস করতে পারবেন নিজে নিজেই।
- How To Start Freelancing with No Experience [2022] – TechPoth
- ব্লগিং করে টাকা ইনকাম মাসে ২৫-৩০ হাজার [Make Money by Blogging]
1. Whois.com
প্রথমেই আমরা যে সাইটটি সম্পর্কে জানবো সেটা হল Whois.com। এটা কোন এনালাইসিস টুলস নয়। তবে এই সাইটের মাধ্যমে আপনি যেকোন সাইট সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য পাবেন যেটা ওয়েবসাইট এনালাইসিস করার জন্য দরকারী।
কারন এখান থেকে আপনি সম্পূর্ন বিনামূলে যেকোন সাইটের বেসিক তথ্যগুলো পেয়ে যাবেন যেমন-
১। কবে সাইটটি খোলা হয়েছে
২। সাইটের মেয়াদ
৩। সাইটটির ওয়েব সার্ভার লোকেশন
৪। এবং কোন রিসেলার এর কাছ থেকে সাইটটি ক্রয় করা হয়েছে ইত্যাদি।
এছাড়াও যারা আপনারা নতুন কোন ওয়েবসাইট ক্রয় করার কথা ভাবছেন তাদের জন্যও এই সাইটটি খুব জনপ্রিয়। কারন এই সাইট থেকে আপনি চেক করে নিতে পারেন যে আপনার পছন্দের ডোমেইন নামটি এখনো ফাকা আছে কিনা। তার মানে আপনি নতুন নামে রেজিস্ট্রাশন করতে পারবেন কিনা।
আপনি যদি নিজের জন্য একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান তাহলে আর দেরি কিসের ক্লিক করুন এখানে।
2. PageSpeed Insights
ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এর কাজ হয়ে যাওয়ার পরেই শুরু হয় Website analysis এর প্রধান কার্যক্রম।
এখন আমরা আলোচনা করব এমন একটা টুলস সম্পর্কে যেটা কিনা গুগল এর ডেভেলপারদের দ্বারা তৈরি এবং এটা সম্পূর্ন ফ্রি। টুলসটির নাম PageSpeed Insights । এই টুলসের মাধ্যমে আপনি যেকোন ওয়েবসাইটের পারফরমেন্স বা লোড টাইম জানতে পারবেন তাও মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে।
এটা মোবাইল ও ডেস্কটপ ভিউ এর জন্য আলাদা-আলাদা Diagnose performance রিপোর্ট প্রদান করে।PageSpeed Insights একটি দারুণ ওয়েব টুলস যার মাধ্যমে যেকোন ওয়েবসাইটের Load Performance খুব সহজেই বের করা যায়।
রিপোর্ট নেওয়ার জন্য আপনার সাইটের অ্যাড্রেস বা URL টা উপরে দেখানো চিত্রের মত করে Analysis বক্সে টাইপ করুন। যেমন – ”https://techpoth.com”। টাইপ করার পরে Analyze বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে প্রসেস শুরু হয়ে যাবে এবং কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আপনি পেযে যাবেন Load Performance রিপোর্ট।
এছাড়াও এমন আরো অনেক টুলস আছে যা ব্যবহার হরে আপনি আপনার সাইটের Performance চেক করতে পারেন। যেমন – Pingdom Website Speed Test Tool
3. Ubersuggest – Neil Patel
এখন আমরা এমন একটা ওয়েবসাইটের টুলস নিয়ে আলোচনা করব যেটা দিন-দিন অনেক বেশি জনপ্রিয়তা পেয়ে যাচ্ছে। কারন এই টুলসটা এমন একজন তৈরি করেছে যে কিনা ডিজিটাল মার্কেটিং বা ওয়েবসাইট এসসিওতে মাস্টার। তার এই টুলস এর নাম Ubersuggest এবং যে এই টুলস এর উদ্ভাবক তার নাম Neil Patel।
আমি এই টুলসটা তিন বছর ধরে ব্যবহার করে আসছি।
এই টুলসের বড় সুবিধা হচ্ছে, আপনি চাইলে এটা আপনার ব্রাউজার এর সাথে এক্সটেনশন হিসেবে যোগ করতে পারেন। এবং ওয়েবসাইটের প্রতিটা পেজ এর মাধ্যমে ডাইগনস্টিক করতে পারবেন।
Neil Patel এর এই Ubersuggest টুলস ব্যবহার করে আপনি আপনার সাইটের উপর Site Audit নামে একটা ডাইগনস্টিক চালাতে পারেন। যার মাধ্যমে আপনার সাইটের সমস্ত খুটিনাটি ভুলগুলো ধরা পরবে।
এছাড়াও এই টুলসের মাধ্যমে আপনি Keyword research, keyword by traffic, traffic overview, backlink overview ইত্যাদি কার্যক্রম চালাতে পারেন। তবে Ubersuggest এর ফ্রি ব্যবহারকারিদের জন্য কিছু লিমিটেশন আছে। তবে আপনি চাইলে সাবস্ক্রিপশন পেকেজ Monthly অথবা Lifetime পেকেজ ক্রয় করতে পারেন।
এই টুলসের পেকেজ মূল্য অন্যান্য সাইটের তুলনায় অনেক কম।
আমি এই পর্যন্ত অনলাইনে যতগুলো ওয়েবসাইটের Analysis Tools দেখেছি তার মধ্যে বলব এটা সেরা। কারন আপনি এটা ফ্রি ব্যবহার করেও অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। এর জন্য আপনাকে একটা টাকাও খরচ করা লাগবে না।
4. Ahrefs
Ahrefs অনেক পুরানো একটা নাম। ওয়েবসাইট এর SEO, Backlink Checker, Keyword research, Broken Link Checker, Website Checker ইত্যাদি কাজগুলো এই টুলস এর মাধ্যমে করা যায় সম্পূর্ন বিনামূল্যে। নতুন উদ্দোক্তাদের জন্য সাইটটি অনেক বেশি আকর্ষনীয় তাদের ওয়েবসাইটের এ্যানালাইসিস বা কিওয়ার্ড নির্বাচন করার জন্য।
এছাড়াও আপনি Ahrefs ব্যবহার করে আপনার সাইটের Broken Link খুজে বের করতে পারবেন। কারন যেকোন সাইটের Broken Link সাইটটিকে রেটিং এ উপরে উঠতে বাধা প্রদান করে। এই সাইটের সংগ্রহে এই পর্যন্ত প্রায় 30 Trillion এর মত লিংক জমা আছে সারা বিশ্বব্যাপি।
5. Google Mobile Friendly Check
এখনকার এই টেকনোলজির যুগে প্রায় সকলের কাছেই স্মার্টফোন দেখা যায়। ২০২২ এর এক গবেষনার ফলাফল রিপোর্ট, সারা বিশ্বব্যাপী বর্তমান জনসংখ্যা 8.0 billion যার মধ্যে মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করে almost 15 billion। এর থেকে বোঝায় যায় যে, মোবাইল ডিভাইসের সংখ্যা দিন-দিন কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
তাই আপনি যদি এখনকার সময়ে কোন ব্লগ সাইট, শপিং বা কোন সার্ভিস সম্পর্কিত সাইট তৈরি করতে চান; তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই বিষয়টা বিবেচনা করে তৈরি করতে হবে যে আপনার ওয়েবসাইটটি যেন Mobile friendly হয়ে থাকে।
কারন, বর্তমান সময়ে মানুষ টিভি-মিডিয়ার থেকে বেশি ব্যবহার করে ইউটিউব, ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি। তাই আপনার সাইট যদি Mobile friendly না হয় তবে এসকল সোশ্যাল মিডিয়ার থেকে আসা ট্রাফিক আপনার সাইট একবার ভিজিজ করার পর আর কখনো ভিজিট করবে না। এর মাধ্যমে আপনার সাইট রেটিং দিন দিন নিচের দিকে নেমে যাবে যার কারনে পরবর্তিতে আপনার সাইটে Organic Traffic আসা বন্ধ করে দিবে।
তাই, আমরা এই পর্বে আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব এমন একটা টুলস যেটা ব্যবহার করে আপনি যেকোন ওয়েবসাইট বা ওয়েবসাইট এর কোন লিংক পেজ Mobile friendly কিনা তা চেক করে দেখতে পারবেন। টুলসটির নাম ”Google Mobile Friendly Check”, এটাও গুগল এর ডেভেলপারদের একটা সুন্দর আবিস্কার।
আপনি চাইলে আপনার সাইটের প্রতিটা পেজ এই টুলস এর মাধ্যমে চেক করে নিতে পারেন যে আপনার সাইটের প্রতিটা পাবলিক পেজ বা পোস্ট Mobile friendly কিনা।
এছাড়াও এই সার্ভিস এর অনুকরন আরেকটা জনপ্রিয় টুলস আছে যার নাম “Bing Mobile Friendly Test”।
এটা মাইক্রোসফট কোম্পানির তৈরি একটি টুলস।
এই টুলস এর মাধ্যমে আপনি যেকোন একটা ওয়েবসাইটের পেজ টু পেজ চেক করতে পারবেন যে আপনার পেজ বা পোস্টগুলো Mobile Friendly কিনা।
আমাদের উপরের আলোচনা থেকে আশাকরি এতটুকু বুঝতে পেরেছেন যে, বর্তমানে Mobile Friendly সাইট এর চাহিদা বা গুরুত্ব অনিক বেশি।
6. Siteliner
Siteliner এমন একটা টুলস যেটা ব্যবহার করে আপনি আপনার সাইটের Duplicate Content, broken links ইত্যাদি বের করতে পারবেন।
যখন আপনি Siteliner সাইটে আপনার ওয়েবসাইটের অ্যাড্রেসটি লিখে ‘Go’ বাটনে ক্লিক করেন, সাথে সাথে Siteliner এ্যাপ্লিকেশনটি আপনার সাইটের ডাইগনোস্টিক প্রসেস শুরু করে দেয়। এবং কয়েক মিনিটের মধ্যে ওয়েবসাইটের ডাইগনোস্টিক রিপোর্ট প্রদর্শন করে। সেই রিপোর্ট আপনি ডাউনলোড করতে পারবেন এবং পেজ টু পেজ অ্যানালাইসিস করতে পারবেন।
তবে, এই সাইটে ডাইগনোস্টিক করলে অনেকেই প্রথমে হতাশ হয়ে যায় কারন ডুপ্লিকেট কন্টেন্ট এর পরিমান অনেক বেশি দেখায়। যাদের ওয়েবসাইট নতুন এবং পোস্ট এর সংখ্যা কম তাদের ওয়েবসাইটের রিপোর্টে Duplicate Content এর পরিমান বেশি দেখায়। এজন্য এই সমস্যাটি দূর করার জন্য আপনার সাইটে বেশি বেশি নতুন পোষ্ট করতে হবে। তাহলে আর Duplicate Content এর পরিমান বেশি দেখাবে না।
7. Copyscape
Copyscape ওয়েবসাইট ডেভেলপার বা ব্লগারদের জন্য আরেকটি দূর্দান্ত টুলস। কারন এই সাইটের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটের; পেজ বা পোস্ট এর তথ্য অনলাইনের অন্য কোন সাইটের তথ্যের সাথে মিলে কিনা সেটা চেক করে রিপোর্ট প্রদান করে থাকে।
আপনি যদি কোন সাইটের তথ্য বা লেখা হুবহু আপনার সাইটে কপি-পেস্ট করে বসান, তাহলে এই চেকিং এ সেটা ধরা পরবে।
আপনি চাইলে Copyscape এর প্রিমিয়াম প্যাকেজ Copysentry Protection এর মাধ্যমে কোন কন্টেন্ট এর বৈধতা যাচাই করে সবসময় আপনার তথ্যের সুরক্ষা ও মনিটরিং করতে পারবেন। আর যদি আপনার তথ্য কেউ চুরি করে অনলাইনে ব্যবহার করার চেষ্টা করে, সাথে সাথেই আপনি Automatic plagiarism detection এর মাধ্যমে নোটিফিকেশন পেয়ে যাবেন।
তবে যারা নতুন ব্যবসা শুরু করছেন তারা প্রিমিয়াম প্যাকেজ না কিনে এর ফ্রি সার্ভিসটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
8. Google Search Console
গুগল বিশ্বের এক নাম্বার সার্চ ইঞ্জিন, তাইতো এই সাইটে প্রতিদিন অনুসন্ধান কারির সংখ্যাটাও অনেক বড়।
আপনি কি জানেন গুগলে প্রতিদিন সার্চ এর সংখ্যা কেমন?
গুগল কখনোই তার কোন তথ্য বাহিরে প্রকাশ করে না। তবে আনুমানিক হিসাবে প্রায় 63,000 search প্রতি সেকেন্ডে করা হয় এবং দিনে সেই সংখ্যাটা গিয়ে দাড়ায় প্রায় 5.6 billion-এ।
Google Search Console এমন একটা টুলস যেটার মাধ্যমে আমরা গুগল এর কাছে কোন ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করে থাকি Indexing করার জন্য।
গুগল নিজে থেকেও এটা করে থাকে গুগলের রোবট এর মাধ্যমে যাকে আমরা Googlebot নামে চিনি।
কিন্তু একটা পরিসংখ্যানে দেখা যায় যে, দৈনিক প্রায় ২,০০,০০০ লক্ষ .কম ডোমেইন প্রতিদিন রেজিস্ট্রি হচ্ছে, শুধুমাত্র .কম ডোমেইন এছাড়াও আরো অনেক ডোমেইন আছে সারা বিশ্বব্যাপি।
তাই এত বড় সংখ্যার ডোমেইন এর তথ্য গুগল নিজে থেকে ইনডেক্সিং করতে অনেক সময় লেগে যায় সেটা হতে পারে ৭দিন, ১৫দিন বা ১মাস ও তার বেশি।
এইজন্য Google Search Console এই কাজটিকে আরেকটু সহজ করে দিয়েছে, যাতে সাইটের তথ্য আমরা নিজে থেকেই Google এ সাবমিট করতে পারি।
এই সার্ভিসটি নিতে আপনার একটা জি-মেইল একাউন্ট লাগবে যেটার মাধ্যমে আমরা Google Search Console এ একাউন্ট ওপেন করে সাইটের লিংক শেয়ার করতে পারি। এছাড়াও কিওয়ার্ড, ভিজিটর, ট্রাফিক, ওয়েবসাইটের সমস্যা ইত্যাদি বিশ্লেষন করা যায়।
9. Bing Webmaster
Bing Webmaster মাইক্রোসফট কোম্পানির তৈরি। এটাও Google Console এর অনুরুপ সাইট ইনডেক্সিং এর কাজ করে থাকে। বর্তমান বিশ্বে Bing ২য় অবস্থানে আছে সার্চিং সম্পর্কিত সাইটের মধ্যে। এইজন্য এই সাইটের গুরুত্বটাও গুগল এর কাছাকাছি বলা চলে।
Bing Webmaster এ একাউন্ট ওপেন করার জন্য আপনার একটা মেইল একাউন্ট দরকার। মেইল একাউন্টটা মাইক্রোসফট এর আউটলুক বা হটমেইল না হয়ে জি-মেইল হলেও হবে।
এখানে একাউন্টটা ওপেন করার পর আপনি আপনার সাইট এর লিংক এখানে ইনডেক্সিং এর জন্য রিকোয়েস্ট করতে পারেন। এছাড়াও এই সাইট এর মাধ্যমে যে সুযোগ-সুবিধাগুলো আপনি পাবেন-যেমন: Keyword Analysis, SEO Report, Sitemap Submission, Robot page checking, BackLink, Site Scan ইত্যাদির।
Bing Webmaster এর সেবাটি সম্পূর্ন বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। মত সার্ভিস এসসিও রিপোর্ট, সাইট এটা এটাও Google Console এর অনুরুপ কাজ করে। এটা বডেভেলপমেন্ট করা। এটা
10. Google Analytics
আমরা সর্বশেষ যে সাইট বা টুলস সম্পর্কে আলোচনা করবো সেটা হল Google Analytics। সবার শেষে আলোচনা করলেও এটা গুরুত্বের দিক থেকে বলা চলে সবার আগে।
কারন, গুগল অ্যানালিটিক্স একটি খুবই জনপ্রিয় এবং প্রয়োজনীয় টুলস। যেটা কিনা গুগল এর একটা ফ্রি সার্ভিস। এটা আপনার সাইটের এসইও সম্পর্কে খুবই গুরুতর তথ্য প্রদান করে থাকে। এজন্য এটা যেকোনো ডিজিটাল মার্কেটারের কাছে অতিব অপরিহার্য একটা সেবা।
এটি ওয়েবসাইট সম্পর্কে অনেক সহজ তথ্য প্রদান করে থাকে। যেমন- সাইটের ভিজিটর সংখ্যা, ট্রাফিক উত্স, অবস্থান জনসংখ্যা এবং কোন ডিভাইস থেকে ব্রাউজ করছে ইত্যাদি। এসকল তথ্য অনেক গুরুত্বপূর্ন একজন ডিজিটাল মার্কেটারের জন্য।
Google Analytics থেকে আপনি রিয়েল-টাইম ভিজিটর দেখতে পারবেন এছারাও আপনার সাইট এর আপ-ডাউন মনিটরিং এই টুলস এর মাধ্যমে করা যায়।
গুগল অ্যানালিটিক্স থেকে বিশদ তথ্যের সাথে, ডিজিটাল বিপণনকারীরা তাদের বিষয়বস্তুর কৌশল পরিবর্তন করতে পারে এবং কী কাজ করে এবং কী নয় তা নির্ধারণ করতে পারে।
অবশেষে, বন্ধুরা আমাদের আজকের ওয়েবসাইট এনালাইসিস বিষয়টি যদি তোমাদের ভাল লেগে থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবে। এছাড়াও তোমরা আরো কি কি বিষয়ে জানতে চাও আমাদের জানালে আমরা সেই সকল বিষয় এর উপর কন্টেন্ট আপডেট করার চেষ্টা করব।
– আল্লাহ হাফেজ!
7 Responses
you’re truly a good webmaster. The web site loading velocity is incredible. It kind of feels that you’re doing any unique trick. Also, The contents are masterwork. you have performed a excellent process on this subject!
hi!,I like your writing so so much! percentage we keep in touch more approximately your post on AOL? I need an expert in this space to solve my problem. Maybe that’s you! Having a look forward to peer you. |