মাত্র ৫০০০ টাকায় শুরু করুন ব্লগিং ক্যারিয়ার সাথে লাইফটাইম সাপোর্ট!

TechPoth
11 Min Read

ব্লগিং বিশ্বের কাছে আপনার চিন্তাভাবনা, ধারণা এবং নিজস্ব মতামত প্রকাশ করার জন্য ব্লগিং একটি চমৎকার উপায়। এটি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার সৃজনশীলতা প্রদর্শন করতে, এবং মানুষের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারেন। এমনকি এই ব্লগিং করে আপনি অর্থ উপার্জনও করতে পারবেন।

যাইহোক, একটি ব্লগ শুরু করা একটি কঠিন কাজ বলে মনে হতে পারে, কারন ব্লগের জন্য একটি ডোমেইন, হোস্টিং ও ভাল একটি সাইট ডিজাইন করাটা বড় বাজেটের ব্যাপার। তবে ভয় পাবেন না কারণ এই নিবন্ধে, আমরা আপনাকে জানাবো কিভাবে মাত্র 5000 টাকা দিয়ে আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করবেন। হ্যাঁ, আপনি ঠিকই শুনছেন!

কাজ২৪.কম নামে একটি আইটি প্রতিষ্ঠান আপনাকে এই সুবিধা দিচ্ছে, যার মাধ্যমে আপনারা অল্প পরিমাণ অর্থ দিয়ে একটি পেশাদার ব্লগ সাইট, সাথে আপনার পছন্দের একটি ডোমেইন ও হোস্টিং সুবিধা পেয়ে যাচ্ছেন। এছাড়াও আপনার সাইট হোস্ট করা থেকে শুরু করে কন্টেন্ট তৈরি করা, ব্লগের প্রচার করা এবং এটিকে গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়া পর্যন্ত আপনাকে ধাপে-ধাপে গাইডলাইন প্রদান করবে।

- Advertisement -

সবমিলেয়ে বলতে পারেন এটি একটি বিশাল প্যাকেজ, যা আপনারা ১৫-২০ হাজার টাকা দিয়েও কাভার করতে পারবেন না। যাইহোক, আসুন শুরু করি ব্লগিং সম্পর্কে জানি এবং আপনার ব্লগিং স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করি!

আপনার ব্লগ পরিকল্পনা

একটি সফল ব্লগ তৈরি করার প্রথম ধাপ হল পরিকল্পনা করা। এরপর, আপনাকে ব্লগের জন্য একটি নির্দিষ্ঠ বিষয় বাছাই করতে হবে যে বিষয়ে আপনি ভাল জানেন ও অন্যকে জানাতে পারবেন, এছাড়াও ডোমেইন নাম এবং ভাল একটি হোস্টিং পরিষেবা বেছে নিতে হবে। তবে, বিষয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে সবসময় মনে রাখবেন, আপনি যে বিষয়টি ভাল বোঝেন সেই বিষয় নিয়েই ব্লগ তৈরি করার জন্য এতে করে আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ারের সফলতা অর্জন করা অনেক সহজ হয়ে যাবে।

এখন, আপনার ডোমেন নাম নির্বাচন করার সময়। একটি ডোমেন নাম হল আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা আপানার সাইট ভিজিট করবে। তবে, ডোমেইন নাম নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই কিছুটা সময় নিন এবং ভাবুন, তারপর নাম নির্বাচন করুন। কারন এই ডোমেইন নাম নিয়েই আপনাকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। তবে সহজে মনে রাখা যায় এবং ছোট ৮-১০ অক্ষরের নাম ডোমেইন বাছাই করার ক্ষেত্রে ভাল।

এরপরে, ডোমেইন সিলেকশনের পরে যে বিষয়টি সামনে আসে তা হল হোস্টিং নির্বাচন করা। হোস্টিং হল যেখানে আপনার ওয়েবসাইটের ফাইলগুলি সংরক্ষণ করা হয়। একটি বিষয় আপনাদের জানা দরকার যে, একটি সাইটের হোস্টিং সাইটটিকে অনলাইনে অ্যাকটিভ রাখতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে। এজন্য স্বস্তায় কমদামের হোস্টিং কিনবেন না। এতে করে সাইটের ডাউনটাইম বেড়ে যাবে। কাজ২৪ আপনাদের জন্য প্রদান করছে সিঙ্গাপুর ও আমেরিকার জনপ্রিয় হোস্টিং প্যাকেজ।

আপনার ব্লগ সেট আপ করা

আপনার ব্লগ পরিকল্পনা শেষ হয়ে গেলে, এখন শুরু করতে হবে ব্লগ সেটাপ করা। ব্লগ সেটাপ করার পূর্বে একটি বিষয় ক্লিয়ার করতে চাই, আপনারা হয়তবা ওয়ার্ডপ্রেসের নাম শুনেছেন। ওয়ার্ডপ্রেস বর্তমান বিশ্বের সবথেকে বহুল ব্যবহ্রত ওয়েব প্লাটফর্ম যা ব্যবহার করে নির্মিত হয়েছে সমগ্র ইন্টারনেট জগেতের প্রায় ৬০% ওয়েবসাইট।

- Advertisement -

এজন্য আপনি যেহেতু নতুন ক্যারিয়ার শুরু করতে যাচ্ছেন, আপনিও ওয়ার্ডপ্রেস নির্বাচন করতে পারেন আপনার সাইট ডেভেলপমেন্ট করার জন্য। কারন ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে আপনি সহজেই অনেক ফ্রি প্লাগিন পেয়ে যাবেন আপনার সাইটের কন্টেন্ট অ্যানালাইসিস ও ব্লগ পরিচালনা করার জন্য।

এর পরে, আপনাকে একটি সুন্দর অপটিমাইজ ওয়ার্ডপ্রেস থিম নির্বাচন করতে হবে। একটি থিম হল একটি ডিজাইন টেমপ্লেট যা নির্ধারণ করে আপনার ওয়েবসাইটটি দেখতে কেমনটা হবে। আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করলে এমন হাজারো থিম পাবেন যা সম্পূর্ন বিনামূল্যে।

তবে, আপনি যদি কাজ২৪ এর কাছথেকে ব্লগিং প্যাকেজটি অর্ডার করেন তাহলে আপনার থিম নির্বাচন করার ক্ষেত্রে একটি অপটিমাইজ ও দ্রুত লোডিং হয় এমন থিম সিলেক্ট করে সম্পূর্ন সেটাপ তারা নিজেরাই করে দিবে।

কাজ২৪-এর কিছু এক্সট্রা সেটাপ ফিচারস্

আপনার সাইটটি সেটাপ হয়ে গেলেই কিন্তু শেষ নয়!

সাইটটি সেটাপ হয়ে গেলে সাইটটিকে ইন্টারনেট জগতের সাথে লিংক করাতে হবে। এজন্য কাজ২৪ আপনাদের জন্য নিম্নোক্ত সুবিধাগুলো প্রদান করবে-

  • গুগল, বিং ও ইয়ানডেক্সে আপনার সাইটটি ইনডেক্স করা
  • গুগল এ্যানালিটিক্স সেটাপ করা
  • গুগল কনসোল সেটাপ করা
  • ওয়েবসাইট কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস প্রদান করা
  • ওয়েবসাইট এসইও করা

ব্লগ কন্টেন্ট তৈরি করা

সমস্ত সেটাপ প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেলে এখন আপনাদের ব্লগ কন্টেন্ট লেখার সময়। আকর্ষনীয় ব্লগ পোস্ট তৈরি করার মূল চাবিকাঠি হল সেই বিষয়গুলি সম্পর্কে লিখুন যা আপনার পাঠকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিশ্চিত করুন যে আপনার বিষয়বস্তু তথ্যপূর্ণ, সহায়ক এবং পড়া সহজ। আপনার লেখার উন্নতি করতে এবং এটিকে আরও সংক্ষিপ্ত করতে বেশি বেশি করে বাংলা নিউজ পত্রিকা পড়ুন।

আপনার ব্লগ পোস্টগুলির সাথে ছবি এবং ভিডিও অন্তর্ভুক্ত করাও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ইউজারদের কাছে আরও আকর্ষনীয় করে তোলে। আপনি আপনার ব্লগের জন্য কপিরাইট ফ্রি ইমেজ ওয়েবসাইট থেকে ছবি ব্যবহার করতে পারেন, এর ফলে আপনার সাইটে কোন স্ট্রাইক পড়বে না। কপিরাইট ফ্রি ইমেজ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে উপরের দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন।

- Advertisement -

আপনার ব্লগের প্রচার-প্রচারনা করুন

আমাদের মধ্যে অনেকেই এই ভুলটা করে থাকি যে, একটি পোষ্ট লেখা শেষ হবার পরে আবার নতুন পোষ্ট নিয়ে লেখা শুরু করি। কিন্তু না বন্ধুরা, আপনার প্রতিটা পোষ্ট লেখার পরে প্রথম কাজটি হবে আপনার পোস্টের এসইও করা ও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করা। যার ফলে আপনার সাইটে নতুন নতুন ভিজিটর প্রবেশ করতে থাকবে।

কারন বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া হল একমাত্র প্লাটফর্ম যেখানে সব-বয়সি মানুষের মিলন-মেলা। তাই সহজেই আপনার ব্লগের প্রচারনা তাদের কাছে প্রকাশ করতে বেশি বেশি শেয়ার করুন Facebook, Twitter, এবং Instagram এর মত প্ল্যাটফর্মে।

আপনার ব্লগ প্রচার করার আরেকটি উপায় হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)। এতে Google-এর মতো সার্চ ইঞ্জিনের জন্য আপনার ব্লগ পোস্ট অপ্টিমাইজ করা জড়িত, যাতে তারা সার্চ ফলাফলে আপনার সাইটের পোষ্টটি উপরের দিকে যায়গা পায়। আপনি আপনার এসইও উন্নত করতে এবং আপনার ব্লগে আরও ট্রাফিক আনতে Yoast SEO অথবা Rank Math এর মত টুল ব্যবহার করতে পারেন।

- Advertisement -

আপনার ব্লগ মনিটাইজেশন করা

আপনার ব্লগের সবকিছু সঠিকভাবে চলতে থাকলে, এখন চিন্তা করতে পারেন অনলাইন ইনকাম করার কথা। ব্লগ থেকে ইনকাম করার জন্য সবথেকে জনপ্রিয় মাধ্যম হল গুগল অ্যাডসেন্স। গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে মনিটাইজেশন নিয়ে খুব সহজেই আপনি ব্লগ থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। নিচে তার বর্ননা করা হলঃ

বিজ্ঞাপনঃ আপনি আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে টাকা উপার্জন করতে পারেন এবং এই বিজ্ঞাপন গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে পাওয়া যায়। যার জন্য আপনাকে কিছু গাইডলাইন অনুসরন করতে হবে এবং গুগলের শর্তসমূহ পূরন করতে হবে। গুগল অ্যাডসেন্স ওয়েবসাইট মনিটাইজেশন নিয়ে আমাদের পূর্বের আর্টিকেলটি পড়ে আসুন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ আপনি আপনার ব্লগে পণ্য এবং পরিষেবা প্রচার করেও আয় করতে পারবেন। যার জন্য আপনাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাথে যুক্ত হতে হবে। এর জন্য Amazon Associates হল আদর্শ ও জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম।

স্পনসরশীপঃ আপনি অন্য কারো পণ্য বা পরিষেবার প্রচার করেও আপনার ব্লগ সাইট থেকে উপার্জন করতে পারেন। অথবা আপনি আপনার কোন একটি পোস্ট এর মাধ্যমে কোন ব্রান্ডের সাথে পরিচিতি আপনার ইউজারদের মধ্যে তুলে ধরতে পারেন। আপনার পাঠকদের কাছে স্পনসর করা বিষয়বস্তু প্রকাশ করতে ভুলবেন না।

ব্লগিং টুলস ও রিসোর্স

আমরা উপরেই আলোচনা করেছি যে ব্লগ পরিচালনা করার জন্য অনেক টুলস আছে যা আমরা সম্পূর্ন ফ্রিতে পেয়ে যাবো। তাই, একজন ব্লগারের তার ব্লগ পরিচালনা করার জন্য যে সকল টুলস প্রয়োজন তার একটি চার্ট নিচে প্রদান করা হলঃ

- Advertisement -

ক্যানভাঃ এটি একটি বিনামূল্যের গ্রাফিক ডিজাইন টুল যা আপনি আপনার ব্লগের জন্য ছবি তৈরি করতে ব্যবহার করতে পারেন। অথবা কেউ যদি অ্যাডোবি ফটোশপে কাজ করতে পারেন তাহলে ক্যানভার থেকে আরো ভাল ছবি ডিজাইন করতে পারবেন।

Google Analytics: এটি গুগলের একটি বিনামূল্যের টুল যা আপনার ব্লগের ট্র্যাফিক ট্র্যাক করে এবং আপনার দর্শকদের ভিজিট রিপোর্ট প্রদান করে। যেমন- কে, কোথায়, কোন ডিভাইস দিয়ে, কত সময় সাইটটি ভিজিট করেছে তার বিশদ বিবরন এই রিপোর্টে পাওয়া যায়।

Mailchimp: এটি একটি বিনামূল্যের ইমেইল মার্কেটিং টুল যা ব্যবহার করে আপনি আপনার ইউজারদের কাছে বিভিন্ন সময় নতুন নতুন নিউজলেটার বা পোস্টের নোটিফিকেশন প্রদান করতে পারবেন ইমেইল এর মাধ্যমে।

নিল প্যাটেলঃ নিল প্যাটেল এর উবারসাজেস্ট নামে একটি এসইও টুলস আছে যার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগ সাইটের এসইও করতে পারবেন। এবং আপনার সাইটের ট্রাফিক পর্যালোচনা করে কন্টেন্টের মান উন্নত করতে পারবেন।

ব্লগিং ক্ষেত্রে সাফল্যের গল্প

ব্লগিং ক্যারিয়ারে সাফল্যের গল্প যেমন আছে তেমনই অসফলতার গল্পও আছে। তবে যারা ব্লগিং ডেডিকেটেডভাবে করে গিয়েছে তারা সকলেই সফলতা অর্জন করেছে হয়তবা কেউ আগে বা পরে।

এজন্য আপনারা যারা ব্লগিং করতে আগ্রহী বা ব্লগিংটাকে ভাল লাগে তারা এখনই একটি উদ্যেগ গ্রহন করুন এবং ছোট একটি বাজেট এই ব্লগিং পেশার জন্য ইনভেস্ট করুন।

- Advertisement -

একটি উদাহরণ- মিশেল শ্রোডার-গার্ডনার, যিনি একটি পালতোলা নৌকায় বসবাস করার সময় তার ব্যক্তিগত আর্থিক ব্লগ, মেকিং সেন্স অফ সেন্টস শুরু করেছিলেন। সে এখন তার ব্লগের মাধ্যমে প্রতি মাসে $100,000 এর বেশি আয় করে। আরেকটি উদাহরণ হল অ্যাবি লসন, যিনি তার হোম ডেকোর ব্লগ, জাস্ট এ গার্ল অ্যান্ড হার ব্লগ, মাত্র $40 দিয়ে শুরু করেছিলেন। তিনি এখন তার ব্লগের মাধ্যমে প্রতি বছর লক্ষ ডলারের বেশি উপার্জন করেন।

বাজেট পর্যালোচনা

মাত্র 5000 টাকা দিয়ে কিভাবে একটি ব্লগ শুরু করবেন তার একটি ব্রেকডাউন নিচে দেওয়া হলঃ

  • ডোমেইন: প্রতি বছর 1300 টাকা
  • হোস্টিং: প্রতি বছর 1800 টাকা/1GB
  • ওয়েবসাইট সেটাপ ও কনফিগার: 2000 টাকা

উপসংহার

মাত্র 5000 টাকা দিয়ে একটি ব্লগ শুরু করা সম্পূর্ণ সম্ভব, এবং সঠিক পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়নের মাধ্যমে আপনি এটিকে একটি সফল ক্যারিয়ারে পরিণত করতে পারেন।

মনে রাখবেন, একটি সঠিক বিষয় নির্বাচন করা ও প্রতিনিয়ত পোষ্ট করা হলে একটি সাইটকে গুগল নিজে থেকেই রেটিং করে সবার উপরে রাখে। এজন্য বেশি বেশি পোষ্ট করুন ও সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন। এবং কমপক্ষে ৩০টি পোষ্ট ইনডেক্স হওয়ার পরে গুগল অ্যাডসেন্স এর জন্য অ্যাপ্লাই করুন। আপনাদের আর যদি কোন জিজ্ঞাসা থেকে থাকে তাহলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানান অথবা আমাদের সাপোর্ট মেইল অ্যাড্রেসে যোগাযোগ করুন।

For more details, Call – +88 01771-523345 [WhatsApp]

Share This Article
Follow:
টেকপথ একটি জনপ্রিয় প্রযুক্তিগত অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। যার মাধ্যমে আপনি শিখতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং, ইউটিউবিং, সফটওয়্যার সিকিউরিটি, গ্যাজেট তথ্য, টেক ট্রাবলশুটিং ইত্যাদি ।
1 Comment